সোমবার, ১১ অগাস্ট ২০২৫, ০৯:২৭ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
মাটিরাঙায় সেনাবাহিনীর বিশেষ মানবিক সহায়তা। কালের খবর ওয়াদুদ ভূইয়ার পক্ষ থেকে জুলাই যোদ্ধা খাগড়াছড়ির হামিদুল সরকারকে আর্থিক অনুদান। কালের খবর গাজীপুরে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যার প্রতিবাদে বাঘাইছড়ি প্রেসক্লাবের মানববন্ধন। কালের খবর সাংবাদিক তুহিন হত্যার বিচারের দাবিতে মুরাদনগরে মানববন্ধন। কালের খবর মাটিরাঙ্গায় সম্প্রীতি কাপ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোমতি ইউনিয়ন একাদশ। কালের খবর “চট্টগ্রামে বাগেরহাটবাসীর সরব প্রতিবাদ : ৪ আসনের দাবিতে মানববন্ধন। কালের খবর “ সাংবাদিকতা থেকে দালাল ও দুষ্টকীটদের বর্জন করুন’: কাদেরী শওকতের ডাক। কালের খবর “ভাঙা রাস্তায় আর নয় নীরবতা, এবার জবাবদিহির সংস্কার চান মেয়র শাহাদাত”। কালের খবর নারায়ণগঞ্জে চাঁদাবাজির অভিযোগে ২ বিএনপি নেতা আটক : কালের খবর ডেমরার ডগাইর পশ্চিম পাড়া ইউনিট বিএনপির উদ্যোগে ২৪ শে গনঅভ্যুত্থানের বীর শহীদদের আত্মার মাগফেরাত কামনা ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। কালের খবর
৭ মার্চের ভাষণ লিখিত ছিল না : প্রধানমন্ত্রী

৭ মার্চের ভাষণ লিখিত ছিল না : প্রধানমন্ত্রী

ফাইল ছবি

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ লিখিত ছিল না বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শনিবার রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ইউনেসকো কর্তৃক ৭ মার্চের ভাষণকে ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ ডকুমেন্ট স্বীকৃতি প্রদান উপলক্ষে আয়োজিত নাগরিক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ মন্তব্য করেন।

তিনি বলেন, পৃথিবীর অনেক নেতাই অনেক ভাষণ দিয়েছিলেন। সেই ভাষণগুলো ছিল লিখিত। একটি মাত্র ভাষণ যার কোনো লিখিত ছিল না। এমনকি নোটও ছিল না। প্রতিটি কথাই তিনি বলে দিয়েছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, একটি জাতিকে তিনি জাগ্রত করেছিলেন আন্দোলন-সংগ্রামে। সেদিনের ভাষণের কথা মনে হলেই আমার মনে পড়ে আমার মায়ের কথা।

তিনি বলেন, অনেক লিখিত বক্তব্য বাবার হাতে দেয়া হয়েছিল। মা বাবাকে বলেছিলেন, তুমি সেই কথা বলবে, যা তোমার মনের কথা।

বিকেল ৪টা ২০ মিনিটে ভাষণ শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বক্তব্যের শুরুতেই স্বাধিকার থেকে স্বাধীনতা আন্দোলনে বীর শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানান। ১৯৭৫ এর ১৫ আগস্ট নিহত বঙ্গবন্ধু ও তাঁর পরিবারের সদস্য এবং জেলহত্যার শিকার ৪ জাতীয় নেতার প্রতিও শ্রদ্ধা জানান তিনি।

এর আগে শনিবার দুপুর ২টা ৩৯ মিনিটে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সমাবেশ মঞ্চে আসন গ্রহণ করেন। নৌকার আদলে নির্মিত মঞ্চে দাঁড়িয়ে ভাষণ দেন প্রধানমন্ত্রী। নাগরিক সমাজের প্রতিনিধি হিসেবে সভাপতিত্ব করেন ইমেরিটাস অধ্যাপক আনিসুজ্জামান।

এর আগে সকাল থেকেই খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে আওয়ামী লীগ, এর বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠন, বিভিন্ন সামাজিক ও ও সাংস্কৃতিক সংগঠন ব্যানার নিয়ে সমাবেশে আসতে শুরু করে। দুপুরের মধ্যেই কানায় কানায় পূর্ণ হয়ে ওঠে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। সমাবেশস্থল ১৯৭১ সালের ৭ মার্চের আদলেই সাজানো হয়।

এসময় বাংলা একাডেমি চত্বরে ঢাকা লিট ফেস্টও চলে সুশৃঙ্খলভাবে। তিন দিন ব্যাপি এ উৎসবের আজ শেষদিন। একদিকে নাগরিক সমাবেশ অন্যদিকে চলে আন্তর্জাতিক সাহিত্য উৎসব।

দৈনিক কালের খবর নিয়মিত পড়ুন এবং বিজ্ঞাপন দিন..

কালের খবর মিডিয়া গ্রুপ লিমিটেডের একটি প্রতিষ্ঠান
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com